জলবায়ুবিদ্যা – ভূগোল – প্রশ্ন ও উত্তর | Geography – Climatology – Notes Question and Answer in Bengali
অধ্যায়ঃ বিশ্বব্যাপী উয়ীকরণ ও তার সম্ভাব্য ফলাফল GLOBAL WARMING AND POSSIBLE CONSEQUENCES
1. ভূ – পৃষ্ঠ উন্নয়ন ( GLOBAL WARMING ) ।
উত্তরঃ মানবজাতির কাছে সবচেয়ে বড় বিপদ গ্লোবাল ওয়ার্মিং । পৃথিবীর গড় উষ্ণতা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে । যেমন — 1850 থেকে 1900 সালের মধ্যে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বেড়েছে 0 . 5°C , 1900 থেকে 2000 আর জলবায়ুবিদ্যা ৬ ২২৫ কাল 10C এবং এভাবে চললে 2050 সালে পৃথিবীর উয়তা বৃদ্ধি পাবে 3 . 5°C । উয়তার এই ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতিকেই ভূ – মণ্ডল উয়ীকরণ বলে । বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা 2019 সাল যত নিকটবর্তী হবে পৃথিবী ধীরে ধীরে ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাবে । বিশ্ব উয়ায়নের প্রভাব আজ ধনী – গরীব সমাজ নির্বিশেষে ইকোসিস্টেম বা বাস্তুতন্ত্রে এবং জীবনচর্চায় ।
2. ভূ – পৃষ্ঠ উয়ায়ন প্রকৃতি ।
উত্তরঃ গত 20 , 000 বছরের তুলনায় শেষ শতকে বিশ্বের উয়তা বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে । ভূ – পৃষ্ঠ উয়ায়নের প্রকৃতির বিশেষত্ব হল ( A ) অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় বর্তমানে উয়তা ও তাপমাত্রা দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে । ( ওয়ার্ল্ড মেটিওরােলজিকাল অর্গানাইজেশান জানিয়েছে ) । ( B ) বিংশ শতাব্দীর দুটি অধ্যায়ে সবচেয়ে বেশি উয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে । ( একটি 1920 – 1945 পর্যন্ত এবং অপরটি 1976 – 2000 পর্যন্ত ) ( C ) 1861 থেকে হিসাব করলে বিশ্বের উয়তম দশক হল 1990 – এর দশক এবং উয়তম বছর 1998 । ( D ) মানব সভ্যতার সূচনা থেকে বিশ্বের উন্নতার তারতম্য হয়েছে 1°C কম । ( E ) শেষ চার দশকে ভূমিপৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের ৪ কিমি পর্যন্ত উন্নতা বৃদ্ধি পেয়েছে । ( F ) 1950 ’ এর দশকের শেষভাগ থেকে বিশ্বের সামগ্রিক উয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে ।
3. ভূ – পৃষ্ঠ উম্নয়ন ও সম্ভাব্য ফলাফল ।
উত্তরঃ ভগষ্ঠ উয়ায়ন আজ অলীক কল্পনা নয় , বাস্তব । এর ফলাফল ও সম্ভাব্য ফলাফলগুলি নিম্নরূপ –
গত 50 বছরে মেরুপ্রদেশে পেইনের সংখ্যা কমে অর্ধেক হয়েছে ।
গত 50 বছরে বিশ্বের 27 % প্রবাল প্রাচীর ধ্বংস হয়েছে ( গ্রেট বেরিয়ার রীফও ধ্বংস হচ্ছে ) ।
উত্তর মহাসাগরের বরফের স্তর 1970 সালের পর 27 % হ্রাস পেয়েছে ।
1998 সালে ইন্দোনেশিয়ায় , দাবানলের প্রকোপে 20 লক্ষ একর জমি পুড়ে ছাই হয়েছে ।
স্কটল্যান্ডে উম্নতম আবহাওয়া জীববৈচিত্র্যের কাছে এক চরম আঘাত হিসাবে বিবেচিত হয় ।
ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে হাজার হাজার পক্ষীকুলের বিনাশ ঘটেছে ।
এথেন্স , শিকাগাে , দিল্লী , প্যারিসসহ বিভিন্ন শহরে অসহনীয় গ্রীষ্ম পড়েছে ।
তিব্বত , আফগানিস্তান , ভারত ও নেপালে শীতকালে তাপমাত্রা বেড়েছে ।
1908 সালে গ্লাসগাে ও মন্টানায় তাপমাত্রা কোনদিনও 09 নিচে নামেনি , যা সর্বকালীন রেকর্ড ।
1999 সালের জুলাই মাস ছিল নিউইয়র্কের ইতিহাসে উয়তম ও শুষ্কতম ।
কেনিয়ার উচ্চভূমিতে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেড়েছে , অতীতে এখানে ম্যালেরিয়া হয়নি ।
ইন্দোনেশিয়ার 6 ,900 ফুট উচ্চতায় এই প্রথম ম্যালেরিয়ার সন্ধান পাওয়া গেছে ।
কলম্বিয়ার আন্দিজ পর্বতমালায় 7,000 ফুট উচ্চতায় ডেঙ্গু ও পীতজ্বর সংক্রামক মশার সংখ্যা বাড়ছে ।
1990 সাল থেকে খরা , বন্যা , ঘূর্ণিঝড় , দুর্ভিক্ষ ও তুষার ঝড় বৃদ্ধি পেয়েছে ।
আফ্রিকার কিলিমানজারাে 15 বছরে বরফশূন্য হবে ।
মৌসুমী বায়ুর পরিবর্তন , শুষ্ক মৃত্তিকার প্রভাবে কোথাও উয়মণ্ডল এবং কোথাও অর্ধউয়মণ্ডল সৃষ্টি হবে ।
খাড়াই পর্বতমালা বৃষ্টিহীন অক্ষলে পরিণত হবে , ফলে 10 কোটি মানুষের জীবন বিপন্ন হবে ।
ধর উপকূলে বসবাসকারী 200 কোটি মানুষের জীবনও বিপন্ন হবে ।
পুরাে বরফ গলে গেলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় ৫০মিটার বেড়ে যাবে ।
গত 50 বছরে বিশ্বের 27 % প্রবাল প্রাচীর ধ্বংস হয়েছে ( গ্রেট বেরিয়ার রীফও ধ্বংস হচ্ছে ) ।
উত্তর মহাসাগরের বরফের স্তর 1970 সালের পর 27 % হ্রাস পেয়েছে ।
1998 সালে ইন্দোনেশিয়ায় , দাবানলের প্রকোপে 20 লক্ষ একর জমি পুড়ে ছাই হয়েছে ।
স্কটল্যান্ডে উম্নতম আবহাওয়া জীববৈচিত্র্যের কাছে এক চরম আঘাত হিসাবে বিবেচিত হয় ।
ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে হাজার হাজার পক্ষীকুলের বিনাশ ঘটেছে ।
এথেন্স , শিকাগাে , দিল্লী , প্যারিসসহ বিভিন্ন শহরে অসহনীয় গ্রীষ্ম পড়েছে ।
তিব্বত , আফগানিস্তান , ভারত ও নেপালে শীতকালে তাপমাত্রা বেড়েছে ।
1908 সালে গ্লাসগাে ও মন্টানায় তাপমাত্রা কোনদিনও 09 নিচে নামেনি , যা সর্বকালীন রেকর্ড ।
1999 সালের জুলাই মাস ছিল নিউইয়র্কের ইতিহাসে উয়তম ও শুষ্কতম ।
কেনিয়ার উচ্চভূমিতে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেড়েছে , অতীতে এখানে ম্যালেরিয়া হয়নি ।
ইন্দোনেশিয়ার 6 ,900 ফুট উচ্চতায় এই প্রথম ম্যালেরিয়ার সন্ধান পাওয়া গেছে ।
কলম্বিয়ার আন্দিজ পর্বতমালায় 7,000 ফুট উচ্চতায় ডেঙ্গু ও পীতজ্বর সংক্রামক মশার সংখ্যা বাড়ছে ।
1990 সাল থেকে খরা , বন্যা , ঘূর্ণিঝড় , দুর্ভিক্ষ ও তুষার ঝড় বৃদ্ধি পেয়েছে ।
আফ্রিকার কিলিমানজারাে 15 বছরে বরফশূন্য হবে ।
মৌসুমী বায়ুর পরিবর্তন , শুষ্ক মৃত্তিকার প্রভাবে কোথাও উয়মণ্ডল এবং কোথাও অর্ধউয়মণ্ডল সৃষ্টি হবে ।
খাড়াই পর্বতমালা বৃষ্টিহীন অক্ষলে পরিণত হবে , ফলে 10 কোটি মানুষের জীবন বিপন্ন হবে ।
ধর উপকূলে বসবাসকারী 200 কোটি মানুষের জীবনও বিপন্ন হবে ।
পুরাে বরফ গলে গেলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় ৫০মিটার বেড়ে যাবে ।
4. বিশ্ব উন্নয়নে ভারতে কুফল ।
উত্তরঃ বিশ্ব উম্নয়নে ভারতে যে যে কুফল দেখা যাবে সেগুলি হল — ( A ) হিমবাহ হ্রাস : গঙ্গোত্রী হিমবাহ 25 মিটার , জেমু হিমবাহ 28 মিটার প্রতি বছর হাস পাচ্ছে ( B ) বন্যা ও খরা : 2030 সালের মধ্যে নদীর জলস্তর বেড়ে বন্যার আকার নেবে এবং খরাও দেখা দেবে । ( C ) জীববৈচিত্র্য ধ্বংস : বিশ্ব উয়ায়নে 2030 সালে 50 % জীববৈচিত্র্য ( সুন্দরবন , উড়িষ্যা উপকূল ) ধ্বংস হবে । ( D ) জলের হাহাকার : গাঙ্গেয় অববাহিকায় জলের চরম হাহাকার দেখা দেবে । ( E ) খাদ্যসঙ্কট : বিশ্ব উন্নয়নের ধাক্কায় ভারতে 30 % উৎপাদন কমে যাবে , ফলে খাদ্যসঙ্কট অনিবার্য । ( F ) সমুদ্রস্তরের উচ্চতা বৃদ্ধি : সমুদ্রের জলতল মাত্র 1 মিটার বৃদ্ধি পেলে ভারতের 7 . 2 কোটি মানুষ ও 5764 বর্গকিমি জমি বিপন্ন হবে , সুন্দরবনের 31 বর্গকিমি অঞ্চল সমুদ্রে হারিয়ে গেছে । ( G ) প্রাকৃতিক দুর্যোগ : বিশ্বের 80 রকমের ক্রান্তীয় ঝড়ের অধিকাংশই ভারত মহাসাগরে দেখ যায় ।
বিশ্ব উয়ায়ন ও G – 8 সম্মেলন : 2007 – এর G – 8 ( বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ বিত্তশালী শিল্পোন্নত দেশের গােষ্ঠী ) সম্মেলনের প্রধান । আলােচ্য বিষয় ছিল গ্লোবাল ওয়ার্মিং । এই সম্মেলনে USA ও RUSSIA বাদে বাকী 6টি দেশ । ( ব্রিটেন , জার্মানী , ফ্রান্স , জাপান , কানাডা ও ইতালি ) 2050 সালের মধ্যে গ্রীনহাউস গ্যাস নিঃসরণের । মাত্রা 50 % শতাংশ কমিয়ে ফেলার অঙ্গীকার করেছে ।
5. গ্লোবাল ওয়ার্মিং পােটেনশিয়াল ( GLOBAL WARMING POTENSIAL ) GWP কী ।
উত্তরঃ গ্লোবাল ওয়ার্মিং পােটেনশিয়াল হল বিশ্ব উয়ায়ন পরিমাপের একক । অর্থাৎ , কতটা গ্রীনহাউস গঢ়ি বৃদ্ধি পেলে কী পরিমাণ বিশ্ব উষ্মীকরণের মাত্রা হয় তা জানা যায় গ্লোবাল ওয়ার্মিং পােটেনশিয়াল – এ । সাহায্যে । গ্রীনহাউস গ্যাস ও একই ভরের কার্বন – ডাই – অক্সাইড ( যা GWP 1 ) – এর আপেক্ষিক অনুপা । হল গ্লোবাল ওয়ার্মিং পােটেনশিয়াল । পৃথিবী একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর কতটা উয় হচ্ছে তা নির্ণয় কর । হয় এর সাহায্যে । CFC – 11 – এর গ্লোবাল ওয়ার্মিং পােটেনশিয়াল সবচেয়ে বেশি 3 , 400 , মিথেনের ।
6. IPCC বা INTERGOVERNMENTAL PANEL ON CLIMATE CHANGE ।
উত্তরঃ 1988 সালে UNITED NATIONS ENVIRONMENT PROGRAMME ( UN ‘ WORLD METROLOGICAL ORGANIZATION ( WMO ) এর যৌথ উদ্যোক , IPCC – র । কার্যপ্রণালী : বিশ্ব পরিবেশের বিপদ সম্পর্কে যথাযথ অনুসন্ধান করা ও তার প্রতিবিধানের বাতলে দেওয়াই এর প্রধান কাজ । এটি কোন গবেষণা প্রতিষ্ঠান নয় , তথ্য অনুসন্ধানের জন্য এটিকে । করতে হয় বিজ্ঞানের নামী পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত প্রবন্ধের উপর । এখন পর্যন্ত 1990 , 1995 , সালে এবং 2007 সালের IPCC রিপাের্ট প্রকাশিত হয়েছে । মেমরী প্লাস : IPCC সংস্থাটি 2007 সালে নােবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে ।
7. ভূ – পৃষ্ঠ উয়ায়নের প্রতিকার ।
উত্তরঃ গ্লোবাল ওয়ার্মিং একটি বিশ্ব সমস্যা । এর জন্য প্রয়ােজন বিশ্ব সমাধানের । কোন একটি দেশের পক্ষে এই সমস্যার বিরুদ্ধে একা লড়াই করা অসম্ভব । এর সম্ভাব্য প্রতিকারের উপায় নিম্নরূপ ( A ) জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার হ্রাস : কয়লা , পেট্রোলিয়াম জাতীয় জীবাশ্ম জ্বালানী হ্রাস পেলে Ce , অতিরিক্ত সরবরাহ কমবে । । ( B ) অচিরাচরিত শক্তি ব্যবহার : সৌরশক্তি , বায়ুশক্তির মতাে অপ্রচলিত শক্তির ব্যবহার ভালাে । ( C ) বৃক্ষরােপণ : বৃক্ষরােপণে অধিক জোর দিতে হবে । ( D ) পুনর্ব্যবহারযােগ্য শক্তির ব্যবহার : পেট্রোলিয়ামের বদলে পুনর্ব্যবহারযােগ্য শক্তির ব্যবহার করতে হবে । ( E ) সচেতনা : প্রকৃতি ও মানবসভ্যতাকে রক্ষা করার ক্ষমতা ক্রমশ কমছে পৃথিবীর । এটা সমস্ত পৃথিবীর নাগরিককে বুঝতে হবে । ( F ) নতুন প্রযুক্তি : নতুন প্রযুক্তিই চুড়ান্ত উত্তর । তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ব্যবহৃত উপাদানের পরিবর্তন , যানবাহনের দক্ষতা বৃদ্ধি , কার্বন – ডাই – অক্সাইড পৃথকীকরণ প্রযুক্তি উদ্ভাবন ইত্যাদির মাধ্যমে এর প্রয়ােগ করতে হবে ।
8. কিয়াটো চুক্তি ।
উত্তরঃ বিশ্বে গ্রীনহাউস গ্যাসগুলির উদগীরণের মাত্রা পর্যায়ক্রমে কমিয়ে এনে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি রােধ করার জন্য জাপানের কিয়াটো শহরে বিশ্বের পরিবেশবিদদের বৈঠকে ( 1997 খ্রিঃ ডিসেম্বর ) যে চুক্তি | প্রস্তাবিত হয় তা কিয়ােটো চুক্তি নামে পরিচিত । 2005 সালে 16 ফেব্রুয়ারী থেকে এই চুক্তি কার্যকর হয় । | 2005 সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত 156 টি দেশ এই চুক্তি সাক্ষর করেছে । এই চুক্তি অনুসারে — 2012 সালের মধ্যে GHG উদগীরণ বিশ্বের উন্নত দেশগুলি 1990 সালের মাত্রায় নিচে নামিয়ে আসবে বলে ঠিক হয় । আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া কিয়াটো চুক্তিতে সাক্ষর করে নি ।
মেমরী প্লাস : নাসার গােদার্দ ইনস্টিটিউট ফর স্পেন স্টাডিজের হিসাব অনুযায়ী 2005 সাল পৃথিবীর ইতিহাসে উম্নতম বৎসর । কিন্তু ওয়ার্ল্ড মিটিয়েরােলজিক্যাল ইনস্টিটিউট ও ক্লাইমেট । রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মতে 1998 সাল বিশ্বের উন্নতম বছর এবং দ্বিতীয় উম্নতম বছর হল 2005 সাল । আবার কিছু বৈজ্ঞানিকের ভবিষ্যতবাণী 2007 সাল উয়তার সমস্ত সীমাকে ছাড়িয়ে গেছে ।
9. GLOBAL WARMING AND GLOBAL DREAMING .
উত্তরঃ বিশ্ব উয়ায়ন ( GLOBAL WARMING ) ও বিশ্ব শীতলীকরণ ( GLOBAL | DREAMING ) এই দুই বিষয় নিয়ে বিশ্ব পরিবেশ বিশারদরা দ্বিধাবিভক্ত । এক পরিবেশ বিজ্ঞানী গােষ্ঠীর মতে , পৃথিবীতে ইতিমধ্যেই GLOBAL WARMING শুরু হয়ে গেছে এবং অচিরেই পৃথিবী ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাবে । কিন্তু অন্য পরিবেশ বিজ্ঞানীরা এতটা নৈরাশ্যবাদী নয় । তাঁদের মতে , উয়ীকরণ কোন সমস্যাই নয় , কারণ প্রত্যেক হিমযুগের পরে আসে একটি করে অন্তর্বর্তী হিমযুগ । আর এই অন্তর্বর্তী হিমযুগে উয়তা বাড়ে । বর্তমানে আমরা এমনই একটি অন্তর্বতী হিমযুগে বসবাস করছি । তাই কালের নিয়মেই উয়তা বাড়ছে । কিন্তু মােদ্দা কথা হল , GLOBAL DREAMING মতবাদ থেকে GLOBAL WARMING মতবাদ অধিক বাস্তবসম্মত ।
INFO : Geography – Climatology – Question and Answer | ভূগোল – জলবায়ুবিদ্যা – অধ্যায়ঃ বিশ্বব্যাপী উয়ীকরণ ও তার সম্ভাব্য ফলাফল GLOBAL WARMING AND POSSIBLE CONSEQUENCES – প্রশ্নোত্তর
” ভূগোল (Geography) – জলবায়ুবিদ্যা (Climatology) – অধ্যায়ঃ বিশ্বব্যাপী উয়ীকরণ ও তার সম্ভাব্য ফলাফল GLOBAL WARMING AND POSSIBLE CONSEQUENCES “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক বিভিন্ন শ্রেনীর পরীক্ষা (Class 5, 6, 7, 8, 9, Madhyamik, Higher Secondary – HS, College & University Exam) এবং বিভিন্ন চাকরির (WBCS, WBSSC) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে BhugolShiksha.com এর পক্ষ থেকে ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নো ও উত্তর উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস ভূগোল (Geography) জলবায়ুবিদ্যা (Climatology) – অধ্যায়ঃ বিশ্বব্যাপী উয়ীকরণ ও তার সম্ভাব্য ফলাফল GLOBAL WARMING AND POSSIBLE CONSEQUENCES / সংক্ষিপ্ত ছোট প্রশ্ন ও উত্তর / SAQ / Short Question and Answer / QNA / FREE PDF Download ) পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর সফল হবে।
Source : Bhugolika
স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ডিজিটাল মাধ্যম BhugolShiksha.com । এর প্রধান উদ্দেশ্য পঞ্চম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সমস্ত বিষয় এবং গ্রাজুয়েশনের শুধুমাত্র ভূগোল বিষয়কে সহজ বাংলা ভাষায় আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সহজ করে তোলা।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের ভূগোল শিক্ষা – Bhugol Shiksha – BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইটটি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগোলিক তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।
নিচের বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করেন বন্ধুদের মাঝে