মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা - ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE - Oceanography Geography
মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা - ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE - Oceanography Geography

সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর

মহীসোপান ও মহীঢাল | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE – Oceanography (Geography) Question and Answer in Bengali

মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography) : সমুদ্রবিদ্যা – Oceanography (ভূগোল – Geography) মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE প্রশ্ন ও উত্তর  নিচে দেওয়া হল। এই (মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE – সমুদ্রবিদ্যা Oceanography – ভূগোল Geography) প্রশ্নোত্তর গুলি স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট। তোমরা যারা মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE – সমুদ্রবিদ্যা – Oceanography (ভূগোল – Geography) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর (Short Question and Answer) খুঁজে চলেছো, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্নউত্তর ভালো করে পড়তে পারো। 

মহীসোপান ও মহীঢাল (CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE) সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর

1. মহীসোপানের সৃষ্টির উদাহরণ দাও।

Ans : মিসিসিপি নদীর পললের চাপে বসে গিয়ে মেক্সিকো উপসাগরের মহীসোপানের সৃষ্টি।

2. একটি ক্ষয়জাত মহীঢালের উদাহরণ দাও ?

Ans : একটি ক্ষয়জাত মহীঢালের উদাহরণ হল ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল ।

3. হৈমবাহিক মহীসোপানের উদাহরণ দাও ?

Ans : গ্রিনল্যান্ডের বেফিন উপকূল , অ্যান্টার্কটিকার রস উপকূল এই ধরনের মহীসোপানের উদাহরণ ।

4. অহৈমবাহিক মহীসোপানের উদাহরণ দাও ?

Ans : গঙ্গানদীর বদ্বীপ সমন্বিত সুন্দরবনের মহীসোপান এই ধরনের মহীসোপানের উদাহরণ ।

5. মহীসোপান ( CONTINENTAL SHELF ) এর সংজ্ঞা দাও।

Ans : সমুদ্রবক্ষের তলদেশে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিরূপ মহীসোপান । পৃথিবীর মহাদেশগুলোর প্রান্তভাগের ভূ – ভাগ ক্রমশ ঢালু হয়ে সমুদ্রে নেমে গেছে । সমুদ্রের সেই অগভীর , ঢালু , সংকীর্ণ ও বৈচিত্র্যময় ভূ – ভাগকে মহীসোপান বলে । 

জার্মান সমুদ্রবিজ্ঞানী কোসিনার ( KOSSINNA ) মতে , সমুদ্রের মোট আয়তনের 7.6 শতাংশ অঞ্চল মহীসোপান দ্বারা অধিকৃত । 

6. মহীসোপানের বৈশিষ্ট্যগুলি লিখ ।

Ans : মহীসোপানের বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ – 

( i ) গভীরতা : মহীসোপানের গড় গভীরতা 100 ফ্যাদম বা 200 মিটার ।

( ii ) ঢাল : মহীসোপান মৃদু ঢালবিশিষ্ঠ । গড় ঢাল প্রায় 1 ডিগ্রি।

( iii ) বিস্তার :মহীসোপানের গড় বিস্তার 50 কিমি . থেকে 1,500 কিমি .।

( iv ) এলাকা : সমুদ্রের মোট আয়তনের 7.6 শতাংশ অঞ্চল মহীসোপান দ্বারা অধিকৃত । 

( v ) অর্থনৈতিক গুরুত্ব : মহীসোপানে মণি, মুক্তা, প্রবাল, প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ তেল ও পর্যাপ্ত মাছ পাওয়া যায়।

( vi ) বন্দরভিত্তিক কাজকর্ম : ভগ্ন উপকূলরেখা বন্দরভিত্তিক কাজকর্ম এ সাহায্য করে।

7. মহীসোপানের উৎপত্তি ( ORIGIN OF CONTINENTAL SHELF ) সম্পর্কে লেখ ।

Ans : “ মহীসোপান ’ মহাদেশেরই মগ্ন অংশ । এর উৎপত্তিতে তত্ত্বগুলি হল – 

( A ) ভূ – ভাগের অবনমনজনিত তত্ত্ব : 

( i ) স্থলভাগ ভূ – আলোড়নে বসে গিয়ে মহীসোপান সৃষ্টি হয়েছে । 

( ii ) অভ্যন্তরের ম্যাগমা পরিচলন স্রোতের প্রভাবে মহাদেশীয় প্রান্তভাগ বসে গিয়েও এর সৃষ্টি হয় ।

( B ) ক্ষয়জনিত তত্ত্ব : 

( i ) মহাদেশীয় প্রান্তভাগ সমুদ্রতরঙ্গ ও সমুদ্রস্রোতের প্রভাবেও ক্ষয় হয়ে এর সৃষ্টি হয় । 

( ii ) সমুদ্র জলসীমা পতনজনিত কারণে অনাবৃত মহাদেশীয় প্রান্তভাগ হিমবাহের ক্ষয়ের ফলেও এর সৃষ্টি হয় । 

( C ) সঞ্চয়জনিত তত্ত্ব : 

নদী হিমবাহ , বৃষ্টিপাত দ্বারা স্থলভাগ ক্ষয়ে ক্ষয়জাত পদার্থ উপকূলের নিকট ক্রমাগত সঞ্চিত হয়ে মহীসোপানে পরিণত হয়েছে । 

8. মহীসোপানের শ্রেণীবিভাগ কর । 

Ans : পৃথিবীর মহীসোপানগুলি খুবই বৈচিত্র্যময় , নিম্নে মহীসোপানের শ্রেণীবিভাগ দেখানো হ’ল – 

( ক ) . প্রকৃতিগত তারতম্য অনুসারে –

i ) তটদেশীয় অঞ্চল ( উপকূলের জোয়ার জলের উর্দ্ধসীমা ও ভাটার সর্বনিম্ন সীমার মধ্যবর্তী অংশ । ) ii ) নেরেটিক অঞ্চল ( সমুদ্রমুখী তটদেশীয় প্রান্তভাগ ও মহীঢালের মধ্যবর্তী অংশ )

( খ ) . আকার , আয়তন ও প্রকৃতিগত পার্থক্যের কারণে – 

i ) হৈমবাহিক মহীসোপান ( মেরু ও উপমেরু অঞ্চলে মহাদেশীয় হিমবাহের অধঃপতনের ফলে উপকূল ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে সৃষ্টি । 

ii ) অ – হৈমবাহিক মহীসোপান ( হিমবাহ ব্যতীত প্রবাল দ্বারা , বলদ্বীপ দ্বারা মহীসোপান । উদাহরণ সুন্দরবন , নিকোবর , লাক্ষাদ্বীপ অঞ্চলের মহীসোপান ।

9. টিকা লেখ : হৈমবাহিক মহীসোপান ( Glaciated continental shelf ) .

Ans : সংজ্ঞা : মহাদেশীয় হিমবাহের অধোগমন ও গলনের ফলে উপকূলীয় অঞ্চল ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে যে মহীসোপান গঠিত হয় , তাকে হৈমবাহিক মহীসোপান বলে । 

অবস্থান : মেরু ও উপমেরু অঞ্চলে এই ধরনের মহীসোপান দেখা যায় । 

বৈশিষ্ট্য : i) মহীসোপানগুলি প্রশস্ত ও অনিয়মিত । ii) হিমবাহবাহিত গ্রাবরেখার সঞ্চয় এই মহীসোপানে দেখা যায় । iii)  সমুদ্রমুখী প্রান্তভাগে পর্বতের অবস্থান দেখা যায় । 

উদাহরণ : গ্রিনল্যান্ডের বেফিন উপকূল , অ্যান্টার্কটিকার রস উপকূল এই ধরনের মহীসোপানের উদাহরণ ।

10. টিকা লেখ : অহৈমবাহিক মহীসোপান ( Non – glaciated continental shelf ) .

Ans : সংজ্ঞা : হিমবাহের কার্য ছাড়া যে মহীসোপান গঠিত হয় , তাকে অহৈমবাহিক মহীসোপান বলে।

অবস্থান : প্রবাল অধ্যুষিত অঞ্চলে , নদী মোহানায় , নবীন ভঙ্গিল পার্বত্য অঞ্চলে এই ধরনের মহীসোপান দেখা যায় । 

বৈশিষ্ট্য :  i) এই মহীসোপানের গভীরতা 200 মিটার বা তার থেকে সামান্য বেশি । ii) মহীসোপান খুব সংকীর্ণ । iii)  প্রবাল অধ্যুষিত মহীসোপানের প্রান্তভাগের গভীরতা খুব কম হয় । 

উদাহরণ : গঙ্গানদীর বদ্বীপ সমন্বিত সুন্দরবনের মহীসোপান । 

11. তটদেশীয় অঞ্চল ( Littoral zone ) কাকে বলে ?

Ans : জোয়ারের সময় সর্বোচ্চ জলসীমা এবং ভাটার সময় সর্বনিম্ন জলসীমার মধ্যবর্তী অঞ্চলকে তটদেশীয় অঞ্চল বলে । এই অংশে সমুদ্রকর্তিত মঞ্চ গঠিত হয় । এর গড় বিস্তার প্রায় 1,57,000 বর্গকিমি ।

12. নেরিটীয় অঞ্চল ( Neritic zone ) কাকে বলে ?

Ans : ভাটার সর্বনিম্ন জলসীমা থেকে  মহীঢালের মধ্যবর্তী অঞ্চল পর্যন্ত বিস্তৃত অংশকে নেরিটীয় অঞ্চল বলে । এখানে সমুদ্রতরঙ্গের কাজ অধিক দেখা যায় । শামুক , কাঁকড়া প্রভৃতির দেহাবশেষ এই অংশে সঞ্চিত হতে দেখা যায় । এর গড় বিস্তার প্রায় 2 কোটি 62 লক্ষ বর্গকিমি । 

13. হৈমবাহিক মহীসোপান ( Glaciated Continental Shelf ) ও অহৈমবাহিক মহীসোপান ( Non – Glaciated Contiental Shelf ) – এর মধ্যে পার্থক্য লিখুন । 

Ans :

বিষয় হৈমবাহিক মহীসোপান অহৈমবাহিক মহীসোপান
সংজ্ঞা মেরু ও উপমেরু অঞ্চলে মহাদেশীয় হিমবাহের দ্বারা উপকূলীয় অঞ্চল ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে যে মহীসোপান গঠিত হয় , তাকে হৈমবাহিক মহীসোপান বলে । পক্ষান্তরে , নবীন ভঙ্গিল পার্বত্য অঞ্চল ও প্রবাল অধ্যুষিত অঞ্চলে হিমবাহ কার্য ছাড়াই যে মহীসোপান গঠিত হয় ,তাকে অহৈমবাহিক মহীসোপান বলে ।
গ্রাবরেখা হৈমবাহিক মহীসোপানে গ্রাবরেখার সঞ্চয় দেখা যায় । অহৈমবাহিক মহীসোপানে প্রবালের সঞ্চয় দেখা যায়
প্রকৃতি মহীসোপানগুলি প্রশস্ত ও অনিয়মিত । মহীসোপানগুলি অপ্রশস্ত ও নিয়মিত ।
উদাহরণ অ্যান্টার্কটিকার রস উপকূল । ভারতের সমস্ত উপকূলের মহীসোপান ।

14. মহীসোপান অঞ্চলের অর্থনৈতিক গুরুত্ব লেখ । 

Ans : মহাসমুদ্রের মহীসোপান মানব ও মৎস্য জীবনে মহাগুরুত্বপূর্ণ । যেমন— 

( ক ) মৎস্য শিকার : মহীসোপানে প্রচুর প্ল্যাটন জন্মায় । তাই এই স্থান মৎস্য শিকারের আধার । ( উদাহরণ ডগার্স ব্যাঙ্ক । )

( খ ) বন্দর গঠন : মহীসোপানের ভগ্ন উপকূলের বন্দর গঠনে আদর্শ । ( ব্রিটেনে প্রচুর বন্দর সৃষ্টি হয়েছে । ) 

( গ ) খনিজ তেল প্রাপ্তি : মহীসোপান অঞ্চলে প্রচুর খনিজ তেল সঞ্চিত আছে । ( যেমন- আরব সাগরে বোম্বে হাই ) পারস্য উপসাগর – সাফানিয়া । 

( ঘ ) খনিজ পদার্থ প্রাপ্তি : এখানে ম্যাঙ্গানিজ নোডি উলস্ , ইলমোনাইট , জারকন , হীরক ইত্যাদি খনিজ সজ্জিত আছে , যা প্রায় এক হাজার বছর ব্যবহারেও শেষ হবে না ।

15. মহীঢাল ( CONTINENTAL SLOPE ) এর সংজ্ঞা দাও।

Ans : মহাসমুদ্রের সমুদ্রবক্ষেরর অন্যতম প্রধান ভূমিপ মহীঢাল । মহীসোপানের শেষপ্রান্ত হঠাৎ ভূমিভাগ খাড়াভাবে নেমে গিয়ে গভীর সমুদ্রে নীত হয় । এই ঢালু অংশকে মহীঢাল বলে ।

আটলান্টিক মহাসাগরে মহীঢাল সর্বাধিক বিস্তৃত । এখানে ভূমির ঢাল বেশি হওয়ায় সামুদ্রিক সঞ্চয় নগণ্য । মহীঢালের পর সমুদ্রের প্রকৃত তলদেশ শুরু । 

16. মহীঢালের উৎপত্তি ( ORIGIN OF CONTINENTAL SLOPE ) সম্পর্কে লেখ ।

Ans : মহীঢালের উৎপত্তির বিষয়ে তিনটি মতবাদ আছে । যথা – 

( ক ) ক্ষয়জনিত মতবাদ : কোটি কোটি বৎসরের সমুদ্রতরঙ্গ ক্ষয়ের ফলে মহীঢালের সৃষ্টি হয়েছে ।

( খ ) চ্যুতির কার্যজনিত মতবাদ : চ্যুতির ফলে সমুদ্র তলদেশের অংশবিশেষ বসে গিয়েও মহীঢালের সৃষ্টি হয়েছে।

( গ ) সঞ্চয়জনিত মতবাদ : মহীসোপান অঞ্চল পাললিক সঞ্চয়কার্যের ফলে চাপে বসেও এর উৎপত্তি ঘটায় । এছাড়াও , অনেক সমুদ্রবিজ্ঞানীর মতে , মহীসোপানের পরে সমুদ্রতরঙ্গের নিষ্ক্রিয়তার জন্যও মহীঢালের সৃষ্টি হয় । 

17. মহীঢালের বৈশিষ্ট্য গুলো লেখ।

Ans : মহীঢালের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ – 

( i ) সন্ধিস্থল : সমুদ্রবিদদের মতে , মহীঢাল হল মহাদেশ ও সমুদ্রের সন্ধিস্থল ।

( ii ) আয়তন : সমুদ্রের মোট আয়তনের 8.5 শতাংশ মহীঢালের অন্তর্গত।

( iii ) গভীরতা : মহীঢালের গড় গভীরতা 200 -2000 মিটার।

( iv ) ঢাল : মহীঢালের গড় ঢাল প্রায় 5 ° ।

( v ) বিস্তৃতি : মহীঢাল 50 কিমি থেকে 240 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত।

( vi ) অন্যান্য বৈশিষ্ট্য : মহীঢালের মাঝে মাঝে সামুদ্রিক গিরিখাত লক্ষ্য করা যায় । মহীঢালের পর সমুদ্রের প্রকৃত তলদেশ শুরু । উষ্ণতা মহীসোপান থেকে কম ;  মহীঢালই মহাদেশগুলির প্রকৃত শেষ সীমা ।

18. মহীঢালের শ্রেণিবিভাগ কর। 

Ans : মহীসোপানের শেষপ্রান্ত থেকে গভীর সমুদ্রের সমভূমির আগে পর্যন্ত 5 ° গড় ঢাল সমন্বিত অঞ্চলকে মহীঢাল বলে । প্রকৃতিগত পার্থক্য অনুযায়ী মহীঢাল পাঁচপ্রকার—

  1. i)  মঞ্চযুক্ত মহীঢাল , ii) চ্যুতিভৃগু সমন্বিত মহীঢাল , iii)  ক্যানিয়ন – সমন্বিত মহীঢাল , iv)  বেসিন ও পার্বত্য ঢালযুক্ত মহীঢাল , v)  ক্ষয়জাত মহীঢাল । উদাহরণ : ভূমধ্যসাগরীয় উপকূল একটি ক্ষয়জাত মহীঢালের উদাহরণ । 

19. মহীসোপান ও মহীঢালের পার্থক্য লেখ ।

Ans :  মহাসাগর তলদেশের প্রধান দুটি ভূমিরূপ মহীসোপান ও মহীঢাল । এদের পার্থক্য নিম্নরূপ : 

মহীসোপান ( CONTINENTAL SHELF ) মহীঢাল ( CONTINENTAL SLOPE )
i ) মহীসোপান হল সমুদ্র নীত মহাদেশের বর্ধিত অংশ । i ) মহীঢাল হল হঠাৎ ঢালু হওয়া সমুদ্রে মহাদেশের অংশ ।
ii ) মহীসোপানের গভীরতা কম ( 120-140 মি . ) ii ) মহীঢালের গভীরতা 200-2000 মি .।
iii ) মহীসোপানের ঢাল মৃদু ( 1 ° -2 ° ) । iii ) মহীঢালের ঢাল খাড়া ( 5 °)
iv ) মহীসোপান অঞ্চলে সামুদ্রিক সঞ্চয় বেশি । iv ) মহীঢালের সামুদ্রিক সঞ্চয় হয় না বললেই চলে।
v ) মহীসোপানে মৎস্যশিকার , খনিজ তেল, স্বাভাবিক গ্যাস পাওয়া যায় বলে গুরুত্ব খুব বেশি। v ) মহীঢালে সেরূপ কোন অর্থনৈতিক কার্য হয় না বলে গুরুত্ব খুব কম । 

20. Fathogram কাকে বলে ?

Ans : চলমান জাহাজ দ্বারা ধারাবাহিকভাবে মহাসাগর তলের গভীরতা লিপিবদ্ধ করাকে Fathogram বলে।

FILE INFO : মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE | সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Oceanography – Geography)

File Details:

PDF Name : মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE | সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Oceanography – Geography)

Price : FREE

Download Link : Click Here To Download

INFO : Geography – Oceanography – Question and Answer | ভূগোল – সমুদ্রবিদ্যা – মহীসোপান ও মহীঢাল (CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE) প্রশ্নোত্তর

 ” ভূগোল (Geography) – সমুদ্রবিদ্যা (Oceanography) – মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক বিভিন্ন শ্রেনীর পরীক্ষা (Class 5, 6, 7, 8, 9,  Madhyamik, Class 11, Higher Secondary – HS, College & University Exam) এবং বিভিন্ন চাকরির (WBCS, WBSSC) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে BhugolShiksha.com এর পক্ষ থেকে ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নো ও উত্তর উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস  ভূগোল (Geography) সমুদ্রবিদ্যা (Oceanography) – মহীসোপান ও মহীঢাল – CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE / মহীসোপান ও মহীঢাল সংক্ষিপ্ত ছোট প্রশ্ন ও উত্তর / মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography)  SAQ / Short Question and Answer / মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography) Quiz / মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography) QNA / মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography) Question and Answer FREE PDF Download ) পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর সফল হবে।

মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography) Question and Answer in Bengali

    স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ডিজিটাল মাধ্যম BhugolShiksha.com । এর প্রধান উদ্দেশ্য পঞ্চম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী, মাধ্যমিকউচ্চ মাধ্যমিক সমস্ত বিষয় এবং গ্রাজুয়েশনের শুধুমাত্র ভূগোল বিষয়কে  সহজ বাংলা ভাষায় আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সহজ করে তোলা। 

মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography)

        আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” মহীসোপান ও মহীঢাল (সমুদ্রবিদ্যা – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | CONTINENTAL SHELF & CONTINENTAL SLOPE (Oceanography – Geography) ” পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের ভূগোল শিক্ষা – Bhugol Shiksha – BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইটটি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগোলিক  তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।