ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর
নদ – নদী | Drainage – Regional Geography of India (Geography) Question and Answer in Bengali
নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) : ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – Regional Geography of India (ভূগোল – Geography) নদ – নদী – Drainage প্রশ্ন Oও উত্তর নিচে দেওয়া হল। এই (নদ – নদী – Drainage – ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল Regional Geography of India – ভূগোল Geography) প্রশ্নোত্তর গুলি স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট। তোমরা যারা নদ – নদী – Drainage – ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – Regional Geography of India (ভূগোল – Geography) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর (Short Question and Answer) খুঁজে চলেছো, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্নউত্তর ভালো করে পড়তে পারো।
নদ – নদী (Drainage) ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর
1. গঙ্গা নদীর গতিপথ লেখো ।
Ans: ভারতের শ্রেষ্ঠ নদী গঙ্গা । এর মোট দৈর্ঘ্য 2,510 কি.মি .। উত্তরাঞ্চলের কুমায়ুন হিমালয়ের অন্তর্গত গঙ্গোত্রী হিমবাহের গোমুখ গুহা থেকে ভাগীরথী নামে উৎপত্তি হয়ে দেবপ্রয়াগে অলকানন্দার সাথে মিলিত হয়ে গঙ্গা নামে শিবালিকের মধ্য দিয়ে উত্তরপ্রদেশ , বিহার ও ঝাড়খণ্ড রাজ্যের উপর দিয়ে রাজমহলের কাছে পশ্চিমবঙ্গে মুর্শিদাবাদ ও ধুলিয়ানে পদ্মা ও ভাগীরথী দুটি ক্ষেত্র : – শব্দার কে মধ্য ও নিম্নলিকি শাখায় বিভক্ত হয়ে প্রধান শাখাটি প্রথমে পদ্মা ও পরে মেঘনা নামে For – বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে গিয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে এবং দ্বিতীয় শাখাটি ভাগীরথী – হুগলী নামে পশ্চিমবঙ্গের ওপর বঙ্গোপসাগরে পড়ে মোহনাতে বিশ্বের বৃহত্তম ব – দ্বীপ সৃষ্টি করেছে ।
2. ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ লেখো ।
Ans: উত্তরপূর্বে ভারতের প্রধান নদ ব্রহ্মপুত্র । তিব্বতের রাক্ষসতাল – মানস সরোবরের প্রায় 90 কি.মি. দক্ষিণ – পূর্বে চেমায়ং – দুং নামক হিমবাহ থেকে সাংপো নামে উৎপন্ন হয়ে ডিহং নামে অরুণাচলপ্রদেশে ও পরে অসমে সদিয়ার কাছে ডিহং , লোহিত নদী ও ডিবং একসঙ্গে মিলিত হয়ে ব্রহ্মপুত্র নামে দক্ষিণামুখী হয়ে ধুবড়ীর নিকট বাংলাদেশের মধ্যে প্রবাহিত হয়ে পদ্মার সাথে মিলিত হয়ে মেঘনা নাম নিয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে । ব্রহ্মপুত্র নদীর 923 বর্গকি.মি . আয়তনযুক্ত মাজুলী দ্বীপটি পৃথিবীর বৃহত্তম নদী – দ্বীপ ।
3. অন্তঃবাহিনী নদী কী ?
Ans: যে সব নদী কোন দেশ বা মহাদেশের উচ্চভূমি বা পার্বত্য অঞ্চল থেকে উৎপন্ন হয়ে ওই দেশ বা মহাদেশের মধ্যেই কোন হ্রদ , সাগর বা জলাভূমিতে গিয়ে পড়ে এবং যেখান থেকে আর বেরোতে পারে না অথবা মরুভূমিতে শুকিয়ে যায় ; সেগুলিকে অন্তঃবাহিনী নদী বলে । উদাহরণ : ভারতের সম্বর হ্রদে মিলিত হওয়া রুপনগর ও ঘেঁধা নদী , লুনী নদী ছাড়াও ইরাকের ট্রাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস , CIS- এর ভোলগা , আমুদরিয়া ও সিরোদরিয়া অন্তঃবাহিনী নদীর প্রকৃষ্ট উদাহরণ ।
4. অন্তঃসলিলা নদী কী ?
Ans: নদী প্রধানত ভূ – পৃষ্ঠে প্রবাহিত হলেও চুনাপাথরযুক্ত অঞ্চলে সছিদ্রতা ও প্রবেশ্যতা বেশি বলে ( চুনাপাথর জলে দ্রবীভূত হয় ) নদী হঠাৎ ভূ – পৃষ্ঠ থেকে ভূ – অভ্যন্তরে প্রবেশ করে । ভূ – অভ্যন্তরে প্রবাহিত সেই নদীকে অন্তঃসলিলা নদী বা ফল্গু নদী বলে ।
উদাহরণ : যুগোশ্লোভাকিয়ার ( বর্তমানে বসনিয়া , হারজিগোভেনিয়া ) চুনাপাথর অধ্যুষিত অঞ্চলে এই ফল্গু নদীর প্রকৃষ্ট নিদর্শন দেখা যায় ।
5. নর্মদা ও তান্তী পশ্চিমবাহিনী ।
Ans: ভূমির ঢাল অনুসারে নদী প্রবাহিত হয় । দাক্ষিণাত্য মালভূমি পশ্চিম থেকে পূর্বে ঢালু হওয়ায় মহানদী , গোদাবরী , কৃষ্ণা , কাবেরী প্রভৃতি নদীগুলি পূর্ববাহিনী হলেও দক্ষিণ ভারতেরই নর্মদা ও তান্তী পশ্চিমদিকে প্রবাহিত । কারণ সাতপুরা পর্বতের দু’পাশে নর্মদা ও তাপ্তী নদীর গ্রস্ত উপত্যকার মধ্য দিয়ে দাক্ষিণাত্য মালভূমির সাধারণ ঢাল নিরপেক্ষ হয়ে পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রবাহিত হয়েছে ।
6. ভারতের হ্রদ ও উপহ্রদ কী ?
Ans: ভারত নদীমাতৃক দেশ বলেই এখানে ছোট – বড় বহু হ্রদ দেখা যায় । ভারতের বিখ্যাত হ্রদগুলি হ’ল—
i ) ডাল হ্রদ , উলার হ্রদ কাশ্মীর । ii ) সম্বর হ্রদ , পাচপত্র হ্রদ , পুস্কর হ্রদ রাজস্থান । iii ) চিল্কা হ্রদ- ওড়িশা । iv ) কোৱুে হ্রদ- অন্ধ্রপ্রদেশ । v ) লোকটাক হ্রদ- মণিপুর । এছাড়াও কুমায়ুন অঞ্চলের নৈনিতাল , ভীমতাল , সাততাল , পুনতাল এবং ভূক্ত উপত্যকার হেমকুণ্ড ইত্যাদি হ্রদ বিখ্যাত । মেমরী গ্লাস ডাল ও উলার হ্রদ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পৃথিবী বিখ্যাত ।
7. শিবালিক নদী কী ?
Ans: হিমালয়ের নদী বিন্যাস ব্যাখ্যার [ 1900-1910 ] অন্যতম তত্ত্ব হল “ শিবালিক নদী তত্ত্ব ‘ । পিলগ্রীম বলেন যে , শিবালিকের স্তর থেকে নদীগুলো টার্সিয়ারী যুগে উত্তর – পূর্ব আসাম থেকে দক্ষিণ – পশ্চিমে গাঙ্গেয় সমভূমি বরাবর সিন্ধুখাতে পতিত হতো । পরবর্তী সময় আরাবল্লী পর্বতের ভূ – উত্থানের ফলে এই নদীগুলোর গতিপথ পরিবর্তিত হয় । মধ্যভাগে গঙ্গা বিপরীত মুখে প্রবাহিত হয় । প্রাথমিক অংশটি গঙ্গা অধিগ্রহণ করে বর্তমানে ব্রহ্মপুত্র নদীরূপে প্রবাহিত হয়েছে ।
8. গঙ্গা – কাবেরী সংযোগস্থল লেখো ।
Ans: ভারতে বৃষ্টিপাত অনিয়মিত ও অসম বণ্টনের ; এই আঞ্চলিক বৃষ্টির তারতম্য কৃষির অন্যতম সমস্যা । এই কারণে অধিক জলসম্পদযুক্ত অঞ্চলকে কম বৃষ্টিযুক্ত অঞ্চলের সাথে সংযোগের জন্য V. K. R. V. Rao এক পরিকল্পনা করেন । এই পরিকল্পনায় উত্তর ভারতের নদী ব্যবস্থার সাথে , উপকূলবর্তী এক সংযোগকারী খাল মাধ্যমে , মধ্যভাগে বিস্তৃত অন্য এক খাল দ্বারা সমগ্র ভারতের জলসম্পদকে ব্যবহার করার পরিকল্পনা করা হয় । উত্তর ভারতের গঙ্গা ও দক্ষিণ ভারতের কাবেরীর জলসম্পদকে খাল দ্বারা সংযোগ করার পরিকল্পনাকে গঙ্গা – কাবেরী সংযোগ বলে ।
9. গঙ্গা অ্যাকশন প্ল্যান কী ?
Ans: ভারতে ব্যাপক মাত্রায় নদীদূষণ ঘটছে ; এই ক্ষতিকারক নদীদূষণ রদ করতে 1985 সালে কেন্দ্রীয় গঙ্গা প্রাধিকরণ [ CGA ] স্থাপিত হয় । এর ফলে ‘ Ganga Action Plan ‘ নামে এক প্রকল্প গ্রহণ করা হয় । এর নতুন নামকরণ হয় জাতীয় নদী সংরক্ষণ প্রাধিকরণ- NRCA । গঙ্গা অ্যাক্সন প্ল্যানের কাজ i ) নদীতে পতিত নর্দমা সমূহকে ঘুরিয়ে দেওয়া । ii ) নর্মদার দূষিত জলকে শোধন করা । iii ) নদীকে শক্তির উৎস হিসাবে সম্পদরূপে গণ্য করা । iv ) নদীকে সর্বতোভাবে দূষণমুক্ত করা । সম্প্রতি 2008 সালে একে জাতীয় নদী হিসাবে স্বীকৃতি দেবার ফলে এর দূষণ ও ভাঙন রোধে কার্যকরী ব্যবস্থা গৃহীত হবে বলেই মনে হয় ।
10. উপদ্বীপিয় ভারতের নদীগুলো বৃক্ষসদৃশ জল নির্ঘুম বিন্যাস তৈরি করেছে ।
Ans: জলনির্গম এই অঞ্চলে প্রধান নদীর সাথে উপনদীগুলো বিভিন্ন দিক থেকে এসে মিলিত হয়ে বৃক্ষসদৃশ । প্রণালী গড়ে তুলেছে ।
কারণ i ) অঞ্চলটি একই প্রকার শিলাতে গঠিত বলে শিলার ক্ষয়কার্য প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও একইরূপ । ফলে নদীবিন্যাসও বৃক্ষরূপী হয়েছে । ii ) এখানের বিস্তৃত অংশ সমপ্রায় ভূমিতে পরিণত হয়েছে , ফলে এখানের শিলাসমূহের কাঠিন্যের পার্থক্য বৃক্ষরূপী নদীবিন্যাস গঠনের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছে ।
উদাহরণ : গোদাবরী নদীর সাথে মঞ্জিরা , ইন্দ্রাবতী , পেনগঙ্গা , ওয়েনগঙ্গা নদী মিলিত হয়ে এরূপ নদীবিন্যাস গঠন করেছে ।
11. উপাপিয় ভারতের নদীগুলোতে সারা বছর সমান থাকে না কেনো ?
Ans: উপদ্বীপিয় ভারতের নদী— গোদাবরী , কৃষ্ণা , কাবেরী ও তাদের উপনদীগুলোতে সারা বছর সমান জল থাকে না ।
কারণ : i ) বৃষ্টির জলে পুষ্ট : বৃষ্টির জলে পুষ্ট বলে বর্ষাকাল ছাড়া শুষ্ক ঋতুতে জল থাকে না । ii ) বরফহীন উৎসস্থল নদীগুলোর উৎসস্থল হিমবাহ বা বরফযুক্ত সু – উচ্চ পর্বত নয় বলে সারা বছর জলের যোগান অব্যাহত নয় । iii ) স্বল্প – গতিপথ : উপদ্বীপিয় অবস্থানের কারণে নদীগুলোর দৈর্ঘ্যও কম । তাই মোট জলের সরবরাহও কম হয় ।
12. দক্ষিণ ভারতে অধিকাংশ নদী পূর্ববাহিনী কেনো ?
Ans: মহানদী , গোদাবরী , কুয়া , কাবেরী দক্ষিণ ভারতের চার প্রধান নদী পূর্ববাহিনী ।
কারণ— i ) ঢালের দিক : দাক্ষিণাত্য মালভূমির সাধারণ ঢাল পশ্চিম থেকে পূর্বে হওয়ায় নদীগুলি পূর্ববাহিনী । ii ) পাত ও চ্যুতি : ভারতের পশ্চিম উপকূল চ্যুতিযুক্ত হওয়ায় আরবীয় পাতের চাপ প্রতিরোধ করতে গিয়ে পশ্চিম উপকূল পূর্ব দিকে বেঁকে যায় ও পূর্বদিকে ঢালযুক্ত হয় ।
13. পশ্চিমবাহিনী নদীর মোহনায় ব – দ্বীপ গড়ে ওঠেনি কেনো ?
Ans: নর্মদা , তাণ্ডী প্রভৃতি পশ্চিমবাহিনী নদীর মোহনায় ব – দ্বীপ গড়ে ওঠেনি ।
কারণ— i ) ক্ষুদ্র নদী : কম দৈর্ঘ্যের নদী বলে বাহিত পলিও কম যা ব – দ্বীপ গঠনের পর্যাপ্ত নয় । ii ) স্রোত বেশি : নদীগুলোর স্রোত বেশি বলে মোহনায় পলি জমতে পারে না । iii ) কম উপনদী : উপনদীর সংখ্যা কম বলে পরিবাহিত জল ও পলির পরিমাণ কম , যা ব – দ্বীপ গঠনের অনুকূল নয় । iv ) গভীর উপকূল : নর্মদা , তাপ্তীর মোহনা খাম্বাত উপসাগরের গভীরতা বেশি , তাই ব – দ্বীপ গঠন সহজ নয় । ( v ) : অন্যান্য দক্ষিণ – পশ্চিম মৌসুমী বায়ু দ্বারা প্রবল বর্ষণে এই উপকূল খুবই আন্দোলিত হয় ও সর্বোপরি দাক্ষিণাত্যের কঠিন আগ্নেয় ও ব্যাসল্ট শিলার উপর প্রবাহিত হওয়ায় ক্ষয়কার্য কম ।
14. দক্ষিণ ভারতের নদীগুলোর মুখ্য বৈশিষ্ট্য লেখো ?
Ans: উপদ্বীপিয় ভারতের নদীগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল— ( i ) বৃষ্টির জলে পুষ্ট বলে সারা বছর সমান জল থাকে না । ( ii ) দৈর্ঘ্যে ছোট । ( iii ) নদীগুলো খরস্রোতা ( বন্ধুর ভূ – প্রকৃতি ) । ( iv ) নদীগুলো অনাব্য । ( v ) গতিপথ আদর্শ নয় ও গতিপথ বদলায় না ( কঠিন শিলার গতিপথ বলে ) । ( vi ) ক্ষয় ও সঞ্চয় কম ( প্রাচীন শিলা বলে ) । ( vii ) উপনদী ও শাখানদী কম । ( viii ) শুষ্ক ঋতুতে জল থাকে না । ( ix ) জলসম্পদের দিক থেকে নগণ্য । ( x ) পরিবাহী এলাকা কম । ( xi ) নদী তীর তেমন বৈচিত্র্যময় ও জনবহুল নয় ।
15. উত্তর ভারতের নদ – নদীগুলোর বৈশিষ্ট্য লেখো ।
Ans: i ) বয়সে নবীন । ii ) হিমালয় ও তিব্বত মালভূমি থেকে উৎপন্ন । iii ) মোট জলের 70 % -ই সমুদ্রে গিয়ে পড়ে । iv ) জলসম্পদের দিক থেকে অত্যন্ত সমৃদ্ধ । v ) হিমালয়ে উৎপন্ন নদীগুলির উপনদীগুলির পরিবাহী এলাকা ( Catchment area ) অনেক বেশি । vi ) হিমালয়ের হিমক্ষেত্র ( Ice fields ) , হিমবাহ এবং তুষারগলা জলের দ্বারা নদী – উপনদীগুলো বিকল্প জলসম্ভারে সমৃদ্ধ । vii ) হিমালয় পর্বতে উৎপন্ন নদীগুলোর প্রবাহপথ অনেক আদর্শস্থানীয় । viii ) তিনটি গতিই অত্যন্ত সুস্পষ্ট । ix ) ধ্বস ও ভূমিকম্পের প্রকোপে প্রবাহপথ প্রায় বদলায় । x ) উচ্চগতিতে নিম্নক্ষয় বেশি ও নিম্নগতিতে গঠনকার্য বেশি । xi ) সর্বোপরি পরিবহন , নাব্যপথ , বন্দর , স্বাভাবিক পোতাশ্রয় গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে নদ – নদীর গভীরতা ও প্রশস্থতা অনেক বেশি ।
মেমরী প্লাস : ভারতে প্রধান পঞ্চহ্রদ । ডাল হ্রদ ( Dal Lake ) : হিমালয়ে অবস্থিত এই হ্রদটি অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত ।
মৎস্যশিল্পেও উল্লেখযোগ্য । জম্মু – কাশ্মীরের এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম মিষ্ট জলের হ্রদ । এই হ্রদে অনেক ভাসমান ফল ও ফুলের বাগান আছে ।
সম্বর হ্রদ ( Sambhar Lake ) : রাজস্থানে অবস্থিত ভারতের বৃহত্তম লবণাক্ত জলের হ্রদ । এটি রামসার সম্মেলনে অনুমোদন প্রাপ্ত । উত্তর এশিয়া থেকে বহু পরিযায়ী পাখী এখানে আসে ।
চিলকা হ্রদ ( Chilka Lake ) : ওড়িশার মহানদীর মোহনায় অবস্থিত ভারতের বৃহত্তম উপহ্রদ । সাইবেরিয়া , ইরান , ইরাক , আফগানিস্তান ও হিমালয় থেকে বহু পরিযায়ী পাখি এখানে উড়ে আসে ।
ভোম্বনাদ হ্রদ ( Vembanad Lake ) : কেরালার বৃহত্তম হ্রদ । আলেপ্পী , যাকে পূর্বের ভেনিস বলে খ্যাত এই হ্রদের কাছে অবস্থিত । ভোম্বনাদ হ্রদও রামসার সম্মেলনে অনুমোদিত জলাভূমি ।
কোলেরু হ্রদ ( Kolleru Lake ) : অন্ধ্রপ্রদেশের কৃষ্ণা ও গোদাবরী মধ্যবর্তী ব – দ্বীপে অবস্থিত । এটি প্রায় 50,000 এর বেশী পাখির বাসভূমি । 2002 সালে এটি রামসার দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে ।
FILE INFO : নদ – নদী – Drainage | ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Regional Geography of India – Geography)
File Details:
PDF Name : নদ – নদী – Drainage | ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Regional Geography of India – Geography)
Price : FREE
Download Link : Click Here To Download
INFO : Geography – Regional Geography of India – Question and Answer | ভূগোল – ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – নদ – নদী (Drainage) প্রশ্নোত্তর
” ভূগোল (Geography) – ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল (Regional Geography of India) – নদ – নদী – Drainage “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক বিভিন্ন শ্রেনীর পরীক্ষা (Class 5, 6, 7, 8, 9, Madhyamik, Class 11, Higher Secondary – HS, College & University Exam) এবং বিভিন্ন চাকরির (WBCS, WBSSC) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে BhugolShiksha.com এর পক্ষ থেকে ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নো ও উত্তর উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস ভূগোল (Geography) ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল (Regional Geography of India) – নদ – নদী – Drainage / নদ – নদী সংক্ষিপ্ত ছোট প্রশ্ন ও উত্তর / নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) SAQ / Short Question and Answer / নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) Quiz / নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) QNA / নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) Question and Answer FREE PDF Download ) পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর সফল হবে।
নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) Question and Answer in Bengali
স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ডিজিটাল মাধ্যম BhugolShiksha.com । এর প্রধান উদ্দেশ্য পঞ্চম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সমস্ত বিষয় এবং গ্রাজুয়েশনের শুধুমাত্র ভূগোল বিষয়কে সহজ বাংলা ভাষায় আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সহজ করে তোলা।
নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography)
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” নদ – নদী (ভারতের আঞ্চলিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Drainage (Regional Geography of India – Geography) ” পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের ভূগোল শিক্ষা – Bhugol Shiksha – BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইটটি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগোলিক তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।