জীব ভূগোল – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর
প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations – Biogeography (Geography) Question and Answer in Bengali
প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) : জীব ভূগোল – Biogeography (ভূগোল – Geography) প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations প্রশ্ন ও উত্তর নিচে দেওয়া হল। এই (প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations – জীব ভূগোল Biogeography – ভূগোল Geography) প্রশ্নোত্তর গুলি স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট। তোমরা যারা প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations – জীব ভূগোল – Biogeography (ভূগোল – Geography) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর (Short Question and Answer) খুঁজে চলেছো, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্নউত্তর ভালো করে পড়তে পারো।
প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations) জীব ভূগোল – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর
1. স্বাভাবিক উদ্ভিদ কাকে বলে ? ( NATURAL VEGETATION ) ।
Ans: মানুষের কোন প্রচেষ্টা বা হস্তক্ষেপ ছাড়াই যেসব গাছ বা উদ্ভিদ কোন অঞ্চলের জলবায়ু , মৃত্তিকা প্রভৃতি প্রাকৃতিক পরিবেশের উপাদানের প্রত্যক্ষ প্রভাবে জন্মলাভ করে ও বিকশিত হয় , সেইসব উদ্ভিদকে ঐ স্থান বা অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে । অর্থাৎ , স্বাভাবিক উদ্ভিদ প্রকৃতিমাতার নিজস্ব দান । উদাহরণস্বরূপ বলা যায় , নিরক্ষীয় চিরসবুজ বৃষ্টি অরণ্য , উপমেরু অঞ্চলের সরলবর্গীয় অরণ্য স্বাভাবিক উদ্ভিদের প্রকৃষ্ট নিদর্শন । এর সৃষ্টির পেছনে মানুষের কোন হাত নেই ।
2. স্বাভাবিক উদ্ভিদের উপর জলবায়ুর প্রভাব লেখো । ( INFLUENCE OF CLIMATE ON NATURAL VEGETATION ) ।
Ans: উদ্ভিদের উপর বায়ুর উন্নতা , আর্দ্রতা ও অন্যান্য উপাদানের গুরুত্ব অপরিসীম ।
যথা— A ) সূর্যালোক ( Sunlight ) : শ্বসন , বাষ্পমোচন , অঙ্কুরোদগম , সালোকসংশ্লেষ প্রভৃতি উদ্ভিদের শারীরবৃত্তীয় কাজ তাপমাত্রার দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় । অত্যন্ত কম ও বেশি তাপমাত্রায় প্রোটোপ্লাজমের ক্ষতি হয় । B ) অধঃক্ষেপন ( Precipitation ) : অধঃক্ষেপনের মাধ্যমে মাটি জল পায় । উদ্ভিদের দেহের রস সংরক্ষণের জন্য জল প্রয়োজন । সজীব কোষের প্রোটোপ্লাজমের জন্য জল দরকারী । C ) বাষ্পীভবন ( Evaporation ) : বাষ্পীভবন — গাছ বেঁচে থাকার অন্যতম শর্ত । এটি গাছের প্রস্বেদন প্রক্রিয়ার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত । D ) অন্যান্য কারণ : এছাড়া বায়ুর গতিবেগ ও দিক উদ্ভিদকে যথেষ্ট প্রভাবিত করে ।
3. উদ্ভিদ জন্মানোর ক্ষেত্রে উন্নতার ভূমিকা লেখো ।
Ans: উদ্ভিদ প্রজাতির বেঁচে থাকার জন্য একটি উন্নতার প্রয়োজন । যেমন— ক ) শ্বসন , সালোকসংশ্লেষ , অঙ্কুরোদগম প্রভৃতি উদ্ভিদের শারীরবৃত্তীয় কাজ তাপমাত্রা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত খ ) অত্যন্ত কম তাপমাত্রা যেমন উদ্ভিদের ক্ষতিকারক , বেশি তাপমাত্রাও ক্ষতিকারক । গ ) কম তাপমাত্রায় উদ্ভিদের মূলে ক্ষত সৃষ্টি হয় । উন্নতার কারণেই উয়ু নিরক্ষীয় অঞ্চলের রোজউড বৃক্ষ সরলবর্গীয় অঞ্চলে কখনোই জন্মায় না । উদ্ভিদ বেঁচে থাকার জন্য পরিবেশে ন্যূনতম , আদর্শ ও সর্বোচ্চ উন্নতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয় ।
4. উদ্ভিদের শারীরবৃত্তীয় কাজে তাপমাত্রার প্রভাব লেখো ।
Ans: কোন স্থানের তাপমাত্রা সেই স্থানের স্বাভাবিক উদ্ভিদের শারীরবৃত্তীয় কাজকে প্রভাবিত করে ।
যেমন— ( 1 ) অঙ্কুরোদগম — বীজ থেকে অঙ্কুরোদগমের জন্য 20 ° c – 27 ° c তাপমাত্রা দরকার । ( 2 ) প্রোটোপ্লাজম প্রভাব— তাপমাত্রা খুব বেশী অথবা খুবই কম হলে প্রোটোপ্লাজমের ক্ষতি হয় । ( 3 ) মূলে প্রভাব — তাপমাত্রা খুবই কম হলে অথবা আর্দ্রতা বেশী হলে গাছের মূলে পচন ধরে ; রোগের প্রকোপ বাড়ে । বৃদ্ধি — তাপমাত্রা বেশী হলে বাষ্পীভবন বেশী হয় বলে সেখানের উদ্ভিদের বৃদ্ধি বেশী হয় । ( নিরক্ষীয় অঞ্চলের উদ্ভিদ )
5. উদ্ভিদের শারীরবৃত্তীয় কাজে আলোর ভূমিকা লেখো ।
Ans: উদ্ভিদের বিভিন্ন শারীরবৃত্তীয় কাজে আলোকের প্রভাব রয়েছে ; যেমন ( 1 ) সালোকসংশ্লেষ ও অঙ্কুরোদগম সহজ হয় আলোকের প্রভাবে । ( 2 ) গাছের ফুল ফুটতে সাহায্য করে আলোক । ( 3 ) আলোকের প্রভাবে ক্লোরোফিল উৎপন্ন হয় । ( 4 ) পত্ররস্কের সঞ্চালন ঘটে আলোকের প্রভাবে । ফলে উদ্ভিদের বৃদ্ধি , বিকাশ সম্ভব হয় । ১৪৩ উদ্ভিদের শারীরবৃত্তীয় কাজে বায়ুপ্রবাহের ভূমিকা । উদ্ভিদের অঙ্গসংস্থানিক ও শারীরবৃত্তীয় কাজ বায়ুপ্রবাহ দ্বারা কিছুটা প্রভাবিত হয় ; যেমন ( 1 ) বাতাসের গতি তীর হলে সেখানের বায়ু অন্যত্র সরে গেলে বাষ্পমোচনের হার বাড়ে ও উদ্ভিদের বৃদ্ধি সহজ হয় । ( 2 ) একটি নির্দিষ্ট দিকে জোরে বায়ুপ্রবাহ হলে শাখা – প্রশাখা সেই অভিমুখে বেঁকে যায় ; শাখার বিকৃতি ঘটে ; জোরে বায়ুপ্রবাহে শাখা ভাঙলে গাছের ক্ষতি হয় । ( 3 ) তীব্র বায়ু প্রবাহে বীজ ও পরাগরেণু অন্যত্র অপসারিত হলে বংশবিস্তার ও বনবিস্তার ঘটে ।
6. শুষ্ক বায়ু প্রবাহে ফুল , মুকুল ঝরে পড়ে বৃদ্ধি ব্যহত হয় ।
Ans: প্রাকৃতিক বিন্যাস অনুসারে উদ্ভিদ শ্রেণী । প্রাকৃতিক বিন্যাস অনুসারে ভৌগলিক পরিবেশে বিভিন্ন উদ্ভিদ গোষ্ঠী দেখা যায় , যেমন ( 1 ) প্রধান উদ্ভিদ গোষ্ঠী :
( ক ) সাধারণ উদ্ভিদ নাধারণ জলজ পরিবেশে জন্মায়— সাল , পাইন , মেহগনি প্রভৃতি ।
( খ ) জলজ উদ্ভিদ : জলে বা জলাময় পরিবেশে জন্মায় যেমন ভাসমান জলজ উদ্ভিদ – কচুরিপানা , অ্যাজোলা । মুলযুক্ত নিমজ্জিত — ঝাঁজি , পাতা , শ্যাওলা । ভাসমান পাতা মুলযুক্ত নিমজ্জিত – শালুক , পদ্ম । উভচর জলজ উদ্ভিদ – শুশনি , হোগলা ।
( গ ) জাঙ্গল উদ্ভিদ : শুষ্ক মরু ও মরুপ্রায় স্থানে জন্মায় । যেমন খরাকে এড়িয়ে চলা উদ্ভিদ ক্যাকটাস । খরা পলায়নী কিছু ঘাস । খরা সহিষ্ণু বাবলা , আকন্দ । খরা প্রতিরোধী উদ্ভিদ ঘৃতকুমারী ।
( ঘ ) লবণাম্বু উদ্ভিদ : উপকূলের লবণাক্ত পরিবেশে জন্মায় , যেমন — সুন্দরী , গরান , কেয়া , গোলপাতা ।
( 2 ) অপ্রধান উদ্ভিদ :
i ) সাইক্লোফাইট — ঠাণ্ডা মাটিতে জন্মায় লাইকোপোডিয়াম । ii ) অক্সিলোফাইট — অম্লমাটিতে জন্মায় — নিটাম উদ্ভিদ । iii ) লিথোফাইট – শিলাগাত্রে জন্মানো উদ্ভিদ – বন্য গোলাপ । iv ) সাম্মোফাইট – বালি ও কাঁকর মাটিতে জন্মায় লজ্জাবতী । v ) ক্যাসমোফাইট – পাথরের ফাটলে জন্মায় – ফার্ণ ।
7. হাইড্রোফাইট ( HYDROPHYTE ) বা জলজ উদ্ভিদ কী ?
Ans: যে সব উদ্ভিদ জলাভূমি অঞ্চলে বসবাস করে , তাদের হাইড্রোফাইট বলে । [ এটি গ্রীক শব্দ থেকে এসেছে ; যার ‘ Hudor ‘ = জল ও ‘ Phuton ‘ = উদ্ভিদ । ]
বৈশিষ্ট্য : A ) পাতা : পাতা বৃহৎ , মসৃণ এবং পত্ররন্ধ্রগুলি উপরের দিকে থাকে । B ) কাণ্ড : কাণ্ড কোমল , কাণ্ডে গ্রন্থি কন্দ তৈরি হয় ( শালুক ) । C ) মূল : ছোট , দুর্বল , মূলরোম ও কিউটিকলহীন এমনকি যান্ত্রিক কলা নেই ।
উদাহরণ : কচুরিপানা , ঝাঁঝি , পাতা শ্যাওলা , পদ্ম জলজ উদ্ভিদ ।
8. সাধারণ উদ্ভিদ বা মেসোফাইট কী ? ( MESOPHYTE ) ।
Ans: ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলে যেখানে জল ও তাপমাত্রার পরিমাণ স্বাভাবিক সেই পরিবেশে যেসব উদ্ভিদ জন্মায় , তাদের সাধারণ উদ্ভিদ বলে । বৈশিষ্ট্য : i ) হাইড্রোফাইট ও জেরোফাইট উদ্ভিদের অপূর্ব সংমিশ্রণ হল মেসোফাইট । ii ) উদ্ভিদগুলি বহু শাখা – প্রশাখাযুক্ত , ছাল পুরু ও ক্ষার মৃত্তিকাতে জন্মায় । iii ) উদ্ভিদগুলি তৃণ , বীরুৎ ও বৃক্ষ এই তিন শ্রেণীর হয় । iv ) পাতা সুগঠিত ও মূল সুগঠিত হয় । উদাহরণ : দেবদারু , আয়রন উড , পাইন , ফার এই শ্রেণীর উদ্ভিদ ।
9. জেরোফাইট ( XEROPHYTE ) বা জাল্গুন উদ্ভিদ কী ?
Ans: মরু ও মরুপ্রায় পার্বত্য শিলাময় পরিবেশে জলের অভাব আয়ত্ত করার জন্য যেসকল উদ্ভিদ নিজেদের দেহের অাস্থানগত ও শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটিয়ে বসবাস করে , তাদের জাঙ্গাল উদ্ভিদ বলে ।
বৈশিষ্ট্য : A ) পাতাগুলি পুরু , রসালো , শাঁসালো অথবা শক্ত চামড়ার হয় । B ) মূলগুলি সুগঠিত , শাখা – প্রশাখাযুক্ত ও জলের গোঁজে মাটির গভীরে প্রবেশ করে । C ) পাতা কাটাতে রূপান্তর ( ইউলেক্স ) , বীজে জল সঞ্চয় ( শতমূলী ) , পুৰু ছাল ( ফণিমনসা ) ইত্যাদি অভিযোজনগত অপূর্ব সুন্দর নিদর্শন দেখা যায় । উদাহরণ : অ্যকাশিয়া , গ্রামিনী , সপ্লেনডেনা ইত্যাদি খরা সহ্যকারী উদ্ভিদ এই উদ্ভিদের উদাহরণ ।
10. অম্ল মৃত্তিকা উদ্ভিদ কী ? ( OXYLOPHYTES ) ।
Ans: অম্লঘটিত মৃত্তিকাতে যেসকল উদ্ভিদ জন্মে তাদের অম্ল মৃত্তিকা উদ্ভিদ বলে । মৃত্তিকার সৃষ্টি । ( i ) মধ্য অক্ষাংশে অবিয়োজিত পদার্থের সঞ্চয়ের দ্বারা এই মাটি সৃষ্টি হয় । ( ii ) আদি শিলাতে অবস্থানকারী জীবাণুর বিয়োজনে এ মাটি সৃষ্টি হয় । ( iii ) মাটির ধৌত প্রক্রিয়া বেশী হলেও মাটির অম্লত্ব সৃষ্টি হয় । উদাহরণঃ অম্ল মৃত্তিকাতে সৃষ্ট উদ্ভিদ হলো— পাইন , এরিকাসিয়া , পরিট্রাইকাস । ” hydrophytes ‘ কথাটি এসেছে গ্রীক শব্দ ‘ Hudor ‘ বা Water জল থেকে ও ‘ Phyton ‘ বা Plant অর্থাৎ উদ্ভিদ থেকে ।
11. শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক বাস্তুক্ষেত্র কী ? ( PHYSIOLOGICALLY DRY HABITAT ) ।
Ans: মৃত্তিকাতে জল সমৃদ্ধ থাকলেও উদ্ভিদ তা নানা কারণে গ্রহণ করতে অসমর্থ । উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে । ও কুমেরু মহাদেশে প্রচুর জল থাকলেও তা বরফরুপে জামে থাকায় উদ্ভিদ কাজে লাগাতে পারে না । আবার মৃত্তিকা লবণাক্ত বা আম্লিক হলেও উদ্ভিদ গ্রহণ করতে পারে না । এই বিশেষ বাস্তুক্ষেত্রকে ‘ শারীরবৃত্তীয় শুদ্ধ বাস্তুক্ষেত্র ‘ বলে ।
12. হ্যালোফাইট ( HALOPHYTE ) বা লবণাপ্পু উদ্ভিদ বা , ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ কী ?
Ans: গ্রীক শব্দ ‘ HALO ‘ অর্থ ‘ লবণ ‘ অর্থাৎ প্রচুর অজৈব লবণ । যেমন- সোডিয়াম ফ্লোরাইডযুক্ত লবণাক্ত মৃত্তিকা বা লবণাক্ত জলাভূমিতে যে সব উদ্ভিদ জন্মায় , তাকে লবণাম্বু উদ্ভিদ বলে । বৈশিষ্ট্য : i ) পাতা ছোট , রসালো ( ট্যামরিক্স গ্যালিকা ) , মসৃণ ( রাইজোফোরা ) , নিম্নত্ব ii ) ফল , বীজ হালকা ও জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম দেখা যায় । iii ) কাণ্ড রসালো ( অ্যাজিসেরাস ) ও মোম জাতীয় পদার্থ ঢাকা থাকে । উদাহরণ : সুন্দরী , গরান ও হোগলা ইত্যাদি ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ এর উদাহরণ ।
13. হ্যালোফাইটের ( HALOPHYTES ) বা লবণাম্বু উদ্ভিদের অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্য লেখো ।
Ans: লবণাম্বু উদ্ভিদের অভিযোজনগত অসংখ্য নিদর্শন আছে । যেমন— লবণাত্ত মৃত্তিকায় অঙ্কুরোদগম অসম্ভব বলে ফলের মধ্য বীজেরই জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম হয় । ii ) জোয়ার অঞ্চলের মৃত্তিকা নরম বলে প্রধান মুল ছাড়া স্তন্তমূল বা ঠেসমূল দেখা যায় । iii ) মৃত্তিকা লবণাত্ত ও জলসিক্ত বলে , কম থাকে , তাই শ্বাসমূল দ্বারা জ্বলের উপর থেকে শ্বাসকার্য চালায় । Sundh iv ) মৃত্তিকা নরম বলে উদ্ভিদগুলি সর্বদা মাঝারি হয় ।
14. পৃথিবীতে লবণাম্বু উদ্ভিদের বন্টন বা অবস্থান কী ?
Ans: পৃথিবীতে ব – দ্বীপ সংলগ্ন নদী মোহনা ও খাঁড়ি এবং সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে লবণাক্ত মৃত্তিকায় এই উদ্ভিদ দেখা যায় । পৃথিবীর প্রায় 7 % লবণাম্বু উদ্ভিদ ভারতে অবস্থিত । ভারতের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন । মহানদী , গোদাবরী , কৃষ্ণা , কাবেরীর ব – দ্বীপ মোহনায় , রণ – অঞ্চল ও কচ্ছ উপদ্বীপে এই উদ্ভিদ দেখা যায় । এছাড়া সিন্ধুনদের মোহনায় , আমাজন ও কঙ্গো অববাহিকায় এই অরণ্য দেখা যায় ।
15. ম্যানগ্রোভ অরণ্যের বৈশিষ্ট্য লেখো ।
Ans: ম্যানগ্রোভ অরণ্যের উদ্ভিদের বেশ কতকগুলি অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্য দেখা যায় । যেমন— i ) শ্বাসমূল : উদ্ভিদ লবণাক্ত ও কদমাক্ত অঞ্চল থেকে O , সংগ্রহ করার জন্য শ্বাসমূল থাকে ( উদাহরণ— কেওড়া ) । ii ) ঠেসমূল : জোয়ার – ভাটার হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য গাছগুলিতে ঠেসমূল সৃষ্টি হয়েছে । ( উদাহরণ- গর্জন ও কেয়া ) । iii ) জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম : ফল মাতৃবক্ষে আটকে থাকা অবস্থায় অঙ্কুরোদগম হয় । উদাহরণ : রাইজোফেরা । iv ) জীববৈচিত্র্য : ম্যানগ্রোভ অরণ্য তার অসাধারণ জীববৈচিত্র্যের জন্য সুপ্রসিদ্ধ ( উদাহরণ সুন্দরবন ) ।
FILE INFO : প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations | জীব ভূগোল – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Biogeography – Geography)
File Details:
PDF Name : প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations | জীব ভূগোল – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Biogeography – Geography)
Price : FREE
Download Link : Click Here To Download
INFO : Geography – Biogeography – Question and Answer | ভূগোল – জীব ভূগোল – প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations) প্রশ্নোত্তর
” ভূগোল (Geography) – জীব ভূগোল (Biogeography) – প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক বিভিন্ন শ্রেনীর পরীক্ষা (Class 5, 6, 7, 8, 9, Madhyamik, Class 11, Higher Secondary – HS, College & University Exam) এবং বিভিন্ন চাকরির (WBCS, WBSSC) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে BhugolShiksha.com এর পক্ষ থেকে ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নো ও উত্তর উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস ভূগোল (Geography) জীব ভূগোল (Biogeography) – প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক – Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations / প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক সংক্ষিপ্ত ছোট প্রশ্ন ও উত্তর / প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) SAQ / Short Question and Answer / প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) Quiz / প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) QNA / প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) Question and Answer FREE PDF Download ) পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর সফল হবে।
প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) Question and Answer in Bengali
আশা করি এই ” প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations – Biogeography Geography ” পোস্টটি থেকে উপকৃত হয়েছেন। স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ডিজিটাল মাধ্যম BhugolShiksha.com । এর প্রধান উদ্দেশ্য পঞ্চম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সমস্ত বিষয় এবং গ্রাজুয়েশনের শুধুমাত্র ভূগোল বিষয়কে সহজ বাংলা ভাষায় আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সহজ করে তোলা।
প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography)
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” প্রাকৃতিক উদ্ভিদ ও পরিবেশীয় সম্পর্ক (জীব ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Major Types Of Natural Vegetation & Environmental Relations (Biogeography – Geography) ” পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের ভূগোল শিক্ষা – Bhugol Shiksha – BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইটটি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগোলিক তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।